আমার সম্পর্কে
আমার সম্পর্কে আপনার জানার আগ্রহ পোষণ করার জন্য আমি কৃতজ্ঞ। নিচে আমার সম্পর্কে বিস্তারিত লেখার চেষ্টা করছি।
আসসালামু আলাইকুম। আমি মেহেদী হাসান, তবে অনেকেই আমাকে সাকিব নামে চেনেন। আমার পৈতৃক বাড়ি যশোর হলেও জন্ম ও বেড়ে ওঠা চট্টগ্রামে। আমি ২০০৩ সালে জন্মগ্রহণ করি এবং বর্তমানে এখানেই বাস করি।
আমার পরিচয়
আমি একজন খামারী। বর্তমানে আমার নিজস্ব কোয়েল পাখি ও মুরগির খামার রয়েছে। পাশাপাশি আমি একজন ছাত্র এবং টিউশনি করে থাকি। পেশাগত ব্যস্ততার মাঝেও আমি একজন স্বশিক্ষিত ওয়েব ডেভেলপার ও কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিসেবে কাজ করে যাচ্ছি।
মেহেদীলজি ওয়েবসাইটের গল্প
মেহেদীলজি হলো আমার জ্ঞানভিত্তিক ওয়েবসাইট, যেখানে শিক্ষার্থীদের জন্য প্রয়োজনীয় সব ধরনের কনটেন্ট উপস্থাপন করা হয়। এটি তৈরি করেছি মূলত জ্ঞান বিতরণের উদ্দেশ্যে — নিজে শিখতে এবং অন্যদের শিখাতে। আমি বিশ্বাস করি, “জ্ঞানার্জনের কোনো বয়স নেই”, তাই এই সাইট সকল বয়সের মানুষের উপকারে আসবে ইনশাআল্লাহ।
আমার দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা
আমি স্বশিক্ষিতভাবে ২০১৯ সাল থেকে বিভিন্ন ক্ষেত্রে কাজ করে আসছি:
- ওয়ার্ডপ্রেস ডেভেলপমেন্ট
- গ্রাফিক্স ডিজাইন
- কনটেন্ট রাইটিং
- সৃজনশীল লেখালেখি
এসব বিষয় শিখেছি ইউটিউব, ব্লগ ও অনলাইন রিসোর্স থেকে — সম্পূর্ণ নিজের চেষ্টায়। প্রতিটি জিনিসের পেছনে ছিল আগ্রহ, অধ্যবসায় ও জ্ঞান পিপাসা।
আমার আগ্রহ ও শখ
আমি বিজ্ঞান বিষয়ে দারুণ আগ্রহী। অবসর সময়গুলোতে আমি মুভি কিংবা সিরিজ দেখতে ভালোবাসি। বই পড়াও আমার শখের একটি বড় অংশ।
আমার প্রিয় লেখক হুমায়ূন আহমেদ। তাঁর লেখা “অপেক্ষা” উপন্যাস আমার হৃদয়ের খুব কাছের।
প্রিয় উক্তি: “স্বপ্ন সেটা নয় যেটা মানুষ ঘুমিয়ে দেখেন, স্বপ্ন হলো সেটা যা আপনাকে ঘুমোতে দেয় না।”
আমার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা
আমি চাই মেহেদীলজি একদিন দেশের গন্ডি পেরিয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে পৌঁছাক। আমার ওয়েবসাইট যেন একদিন পৃথিবীর যেকোনো প্রান্তে বাংলা ভাষাভাষীদের জন্য জ্ঞানের বাতিঘর হয়ে দাঁড়ায়। আমি জ্ঞান বিতরণের মাধ্যমে মানুষের উপকার করতে চাই।
আমার মূল্যবোধ
আমি সবসময় সত্য ও ন্যায়ের পক্ষে থাকি। অন্যায় দেখলে প্রতিবাদ করি। আমি বিশ্বাস করি, “মানুষের উপকার করাই সবচেয়ে বড় কাজ।” এই নীতিতে আমি জীবনের প্রতিটি পদক্ষেপ চালানোর চেষ্টা করি।
সোশ্যাল মিডিয়ায় আমার সঙ্গে যুক্ত থাকুন
আপনার ভালোবাসা ও সমর্থনই আমার সবচেয়ে বড় শক্তি। ধন্যবাদ আমার সম্পর্কে জানতে সময় দেওয়ার জন্য।